ঢাকা , সোমবার, ১২ মে ২০২৫, ২৯ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

যুদ্ধে ভারতের ৮৩ বিলিয়ন, পাকিস্তানের ৪ বিলিয়ন ডলার ক্ষতি

গত ২২ এপ্রিল কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলায় ২৬ জন নিহত হওয়ার পর থেকেই ভারত-পাকিস্তান সীমান্তে বাড়তে থাকে উত্তেজনা। এরই প্রেক্ষিতে ৭ মে রাত ১টা ৫ মিনিটে ভারত ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামে একটি বিমান হামলা চালায় পাকিস্তানের নয়টি স্থানে। ২৩ মিনিটব্যাপী এই অভিযানে ব্যবহৃত হয় ফ্রান্সের তৈরি রাফাল যুদ্ধবিমান ও উন্নত গ্লাইড বোমা।

পরবর্তী তিন দিন ভারত ড্রোন ও গোয়েন্দা প্রযুক্তির মাধ্যমে পাকিস্তানের আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা যাচাই করে। পাল্টা জবাবে পাকিস্তান চেংডু জে-১০সি যুদ্ধবিমান ও ইলেকট্রনিক যুদ্ধসক্ষমতা ব্যবহার করে ভারতের আক্রমণ প্রতিহত করে।

পাকিস্তানের দাবি অনুযায়ী, তারা তিনটি রাফাল যুদ্ধবিমান ও ১২টি ড্রোন ভূপাতিত করে। এই সময়ের মধ্যে দুই দেশের আকাশে আধুনিক যুদ্ধের এক নজির স্থাপন হয়।

অর্থনৈতিকভাবে উভয় দেশই বড় ধরনের ক্ষতির মুখে পড়ে। ভারতের শেয়ারবাজার থেকে ৮২ বিলিয়ন ডলার হ্রাস পায়, বিমান খাত ও আইপিএল স্থগিতের কারণে লোকসান হয় প্রায় ৫০ মিলিয়ন ডলার, আর সামরিক খাতে ব্যয় হয় আরও ৫০০ মিলিয়ন ডলার। সব মিলিয়ে ৮৩ বিলিয়ন ডলারের ক্ষতির শিকার হয় দেশটি।

অন্যদিকে পাকিস্তানের শেয়ারবাজারে ২.৫ বিলিয়ন ডলার হ্রাস পায়, বিমান ও ক্রীড়া খাতে ক্ষতি হয় প্রায় ৩০ মিলিয়ন ডলার এবং সামরিক খাতে ব্যয় হয় আরও ৩০০ মিলিয়ন ডলার। পাকিস্তানের সামগ্রিক ক্ষতি প্রায় ৪ বিলিয়ন ডলার।

এই ৮৭ ঘণ্টার সংঘর্ষে শুধু যুদ্ধক্ষেত্র নয়, দুই দেশের অর্থনীতি, বাজার, বাণিজ্য ও আন্তর্জাতিক ভাবমূর্তিও ক্ষতিগ্রস্ত হয়। প্রতি ঘণ্টায় উভয় দেশের সম্মিলিত ক্ষতির পরিমাণ ছিল প্রায় ১ বিলিয়ন ডলার।

ট্যাগস

যুদ্ধে ভারতের ৮৩ বিলিয়ন, পাকিস্তানের ৪ বিলিয়ন ডলার ক্ষতি

আপডেট সময় ২ ঘন্টা আগে

গত ২২ এপ্রিল কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলায় ২৬ জন নিহত হওয়ার পর থেকেই ভারত-পাকিস্তান সীমান্তে বাড়তে থাকে উত্তেজনা। এরই প্রেক্ষিতে ৭ মে রাত ১টা ৫ মিনিটে ভারত ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামে একটি বিমান হামলা চালায় পাকিস্তানের নয়টি স্থানে। ২৩ মিনিটব্যাপী এই অভিযানে ব্যবহৃত হয় ফ্রান্সের তৈরি রাফাল যুদ্ধবিমান ও উন্নত গ্লাইড বোমা।

পরবর্তী তিন দিন ভারত ড্রোন ও গোয়েন্দা প্রযুক্তির মাধ্যমে পাকিস্তানের আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা যাচাই করে। পাল্টা জবাবে পাকিস্তান চেংডু জে-১০সি যুদ্ধবিমান ও ইলেকট্রনিক যুদ্ধসক্ষমতা ব্যবহার করে ভারতের আক্রমণ প্রতিহত করে।

পাকিস্তানের দাবি অনুযায়ী, তারা তিনটি রাফাল যুদ্ধবিমান ও ১২টি ড্রোন ভূপাতিত করে। এই সময়ের মধ্যে দুই দেশের আকাশে আধুনিক যুদ্ধের এক নজির স্থাপন হয়।

অর্থনৈতিকভাবে উভয় দেশই বড় ধরনের ক্ষতির মুখে পড়ে। ভারতের শেয়ারবাজার থেকে ৮২ বিলিয়ন ডলার হ্রাস পায়, বিমান খাত ও আইপিএল স্থগিতের কারণে লোকসান হয় প্রায় ৫০ মিলিয়ন ডলার, আর সামরিক খাতে ব্যয় হয় আরও ৫০০ মিলিয়ন ডলার। সব মিলিয়ে ৮৩ বিলিয়ন ডলারের ক্ষতির শিকার হয় দেশটি।

অন্যদিকে পাকিস্তানের শেয়ারবাজারে ২.৫ বিলিয়ন ডলার হ্রাস পায়, বিমান ও ক্রীড়া খাতে ক্ষতি হয় প্রায় ৩০ মিলিয়ন ডলার এবং সামরিক খাতে ব্যয় হয় আরও ৩০০ মিলিয়ন ডলার। পাকিস্তানের সামগ্রিক ক্ষতি প্রায় ৪ বিলিয়ন ডলার।

এই ৮৭ ঘণ্টার সংঘর্ষে শুধু যুদ্ধক্ষেত্র নয়, দুই দেশের অর্থনীতি, বাজার, বাণিজ্য ও আন্তর্জাতিক ভাবমূর্তিও ক্ষতিগ্রস্ত হয়। প্রতি ঘণ্টায় উভয় দেশের সম্মিলিত ক্ষতির পরিমাণ ছিল প্রায় ১ বিলিয়ন ডলার।