ঢাকা , মঙ্গলবার, ০৩ জুন ২০২৫, ১৯ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

পশ্চিম তীর সফরে ইসরায়েলের বাঁধা, আরব দেশগুলোর ক্ষোভ

  • ডেস্ক :
  • আপডেট সময় ০২:২১ অপরাহ্ন, রবিবার, ১ জুন ২০২৫
  • 1

জর্ডান, মিশর, সৌদি আরব, কাতার ও সংযুক্ত আরব আমিরাতের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের পশ্চিম তীর সফর ও বৈঠক বাতিল করেছে ইসরায়েল। এই সফর বাতিল হওয়ার জেরে ইসরায়েলের ওপর ক্ষোভ প্রকাশ করেছে আরব দেশগুলো। রোববার (১ মে) এক প্রতিবেদনে কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরা এ তথ্য জানায়।

আরব দেশগুলোর মন্ত্রীরা এই সিদ্ধান্তকে ‘অভূতপূর্ব ও উত্তেজনাপূর্ণ’ বলে নিন্দা জানিয়েছেন। এক বিবৃতিতে তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করেছে জর্ডানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। এই সফরে আরব দেশগুলোর মন্ত্রীদের পরিকল্পনা ছিল ফিলিস্তিনি প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাসের সাথে সাক্ষাতের। তুরস্কও এই বৈঠকে অংশ নেবে বলে আশা করা হচ্ছিল।

ইসরায়েল যেহেতু পশ্চিম তীরের সীমান্ত নিয়ন্ত্রণ করে, তাই, সেখানে প্রবেশের জন্য প্রয়োজন তেল আবিবের অনুমোদন। বিভিন্ন গণমাধ্যম জানিয়েছে, সেই অনুমতি না দেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে ইসরায়েল।

ইসরায়েলের এই সিদ্ধান্ত আরব বিশ্ব ও পশ্চিমা দেশগুলোর সাথে সম্পর্কে নতুন উত্তেজনা তৈরি করতে পারে, বিশেষ করে যখন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রের স্বীকৃতির বিষয়ে বৈশ্বিক আলোচনা চলছে। ফিলিস্তিনি নেতৃত্ব ও আরব দেশগুলো এই নিষেধাজ্ঞাকে ইসরায়েলের একতরফা নীতির আরেকটি উদাহরণ হিসেবে দেখছে।

ট্যাগস

পশ্চিম তীর সফরে ইসরায়েলের বাঁধা, আরব দেশগুলোর ক্ষোভ

আপডেট সময় ০২:২১ অপরাহ্ন, রবিবার, ১ জুন ২০২৫

জর্ডান, মিশর, সৌদি আরব, কাতার ও সংযুক্ত আরব আমিরাতের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের পশ্চিম তীর সফর ও বৈঠক বাতিল করেছে ইসরায়েল। এই সফর বাতিল হওয়ার জেরে ইসরায়েলের ওপর ক্ষোভ প্রকাশ করেছে আরব দেশগুলো। রোববার (১ মে) এক প্রতিবেদনে কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরা এ তথ্য জানায়।

আরব দেশগুলোর মন্ত্রীরা এই সিদ্ধান্তকে ‘অভূতপূর্ব ও উত্তেজনাপূর্ণ’ বলে নিন্দা জানিয়েছেন। এক বিবৃতিতে তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করেছে জর্ডানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। এই সফরে আরব দেশগুলোর মন্ত্রীদের পরিকল্পনা ছিল ফিলিস্তিনি প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাসের সাথে সাক্ষাতের। তুরস্কও এই বৈঠকে অংশ নেবে বলে আশা করা হচ্ছিল।

ইসরায়েল যেহেতু পশ্চিম তীরের সীমান্ত নিয়ন্ত্রণ করে, তাই, সেখানে প্রবেশের জন্য প্রয়োজন তেল আবিবের অনুমোদন। বিভিন্ন গণমাধ্যম জানিয়েছে, সেই অনুমতি না দেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে ইসরায়েল।

ইসরায়েলের এই সিদ্ধান্ত আরব বিশ্ব ও পশ্চিমা দেশগুলোর সাথে সম্পর্কে নতুন উত্তেজনা তৈরি করতে পারে, বিশেষ করে যখন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রের স্বীকৃতির বিষয়ে বৈশ্বিক আলোচনা চলছে। ফিলিস্তিনি নেতৃত্ব ও আরব দেশগুলো এই নিষেধাজ্ঞাকে ইসরায়েলের একতরফা নীতির আরেকটি উদাহরণ হিসেবে দেখছে।