ঢাকা , রবিবার, ০১ ডিসেম্বর ২০২৪, ১৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

অতি মুনাফা লোভীরা চাঁদাবাজদের চেয়েও ভয়ানক: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

  • ডেস্ক :
  • আপডেট সময় ০৩:৩১ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৩ মার্চ ২০২৪
  • 122

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন কামাল বলেছেন, চাঁদাবাজদের চেয়েও অতি মুনাফা লোভী ব্যবসায়ীরা বেশি ভয়ানক। তিনি বলেন, যারা অল্প দামে পণ্য কিনে তিনগুন দামে বিক্রি করছেন, তাদের বিরুদ্ধে তদারকি করা সংস্থাগুলোর সঙ্গে কাজ করছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী।

শনিবার (২৩ মার্চ) সকালে মিরপুরে পোস্ট গ্র্যাজুয়েট ডিপ্লোমা ইন সাইবার সিকিউরিটি কোর্সের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন তিনি।

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, চাঁদাবাজির থেকে অতিরিক্ত মুনাফার লোভে নিত্যপণ্যের দাম বৃদ্ধি পায়। রমজানে যারা চাঁদাবাজি ও অধিক মুনাফা করছে তাদের স্পেশাল ফোর্সের আওতায় আনা হবে। নির্ধারিত মূল্যে পণ্য বিক্রি না হলে সবাইকে আইনের আওতায় আনা হবে। এ নিয়ে নিয়মিত মনিটরিংয়ের কাজ চলছে। চাঁদাবাজি দেখলেই পুলিশকে অ্যাকশন নেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

তিনি বলেন, চাঁদাবাজি রোধে পুলিশ-র‍্যাব কঠোর অবস্থানে রয়েছে। কারওয়ান বাজারে যে জিনিস ২০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে সেটাই অল্প কিছু দূর নিয়ে ৪০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। যশোর থেকে ঢাকায় একটি ট্রাকের কত টাকা চাঁদা দেওয়া লাগে। সেই হিসাবে আমরা পরিসংখ্যান করেছি। চাঁদাবাজির চাইতে অধিকতর মুনাফার কারণে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম ঢাকায় বাড়ে।

চাঁদাবাজি বন্ধে ঢাকা-চট্টগ্রাম হাইওয়ে ইতোমধ্যে ক্যামেরার আওতায় আনা হয়েছে। ভবিষ্যতে সব মহাসড়ককে ক্যামেরার আওতায় আনা হবে ।

ট্যাগস
জনপ্রিয় সংবাদ

অতি মুনাফা লোভীরা চাঁদাবাজদের চেয়েও ভয়ানক: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

আপডেট সময় ০৩:৩১ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৩ মার্চ ২০২৪

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন কামাল বলেছেন, চাঁদাবাজদের চেয়েও অতি মুনাফা লোভী ব্যবসায়ীরা বেশি ভয়ানক। তিনি বলেন, যারা অল্প দামে পণ্য কিনে তিনগুন দামে বিক্রি করছেন, তাদের বিরুদ্ধে তদারকি করা সংস্থাগুলোর সঙ্গে কাজ করছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী।

শনিবার (২৩ মার্চ) সকালে মিরপুরে পোস্ট গ্র্যাজুয়েট ডিপ্লোমা ইন সাইবার সিকিউরিটি কোর্সের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন তিনি।

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, চাঁদাবাজির থেকে অতিরিক্ত মুনাফার লোভে নিত্যপণ্যের দাম বৃদ্ধি পায়। রমজানে যারা চাঁদাবাজি ও অধিক মুনাফা করছে তাদের স্পেশাল ফোর্সের আওতায় আনা হবে। নির্ধারিত মূল্যে পণ্য বিক্রি না হলে সবাইকে আইনের আওতায় আনা হবে। এ নিয়ে নিয়মিত মনিটরিংয়ের কাজ চলছে। চাঁদাবাজি দেখলেই পুলিশকে অ্যাকশন নেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

তিনি বলেন, চাঁদাবাজি রোধে পুলিশ-র‍্যাব কঠোর অবস্থানে রয়েছে। কারওয়ান বাজারে যে জিনিস ২০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে সেটাই অল্প কিছু দূর নিয়ে ৪০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। যশোর থেকে ঢাকায় একটি ট্রাকের কত টাকা চাঁদা দেওয়া লাগে। সেই হিসাবে আমরা পরিসংখ্যান করেছি। চাঁদাবাজির চাইতে অধিকতর মুনাফার কারণে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম ঢাকায় বাড়ে।

চাঁদাবাজি বন্ধে ঢাকা-চট্টগ্রাম হাইওয়ে ইতোমধ্যে ক্যামেরার আওতায় আনা হয়েছে। ভবিষ্যতে সব মহাসড়ককে ক্যামেরার আওতায় আনা হবে ।