ঢাকা , বুধবার, ০৬ নভেম্বর ২০২৪, ২১ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

দেশবাসীর কাছে দোয়া চেয়েছেন খালেদা জিয়া

  • ডেস্ক :
  • আপডেট সময় ১১:৪৪ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৩ এপ্রিল ২০২৪
  • 115

খালেদা জিয়ার ব্যক্তিগত চিকিৎসক ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন বলেন, বিএনপি চেয়ারপারসন আগের চেয়ে অপেক্ষাকৃত সুস্থতাবোধ করায় উনাকে বাসায় আনা হয়েছে। উনি সুস্থতার জন্য দেশবাসীর কাছে দোয়া কামনা করেছেন।

মঙ্গলবার রাতে রাজধানীর গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের বাসভবনের সামনে সাংবাদিকদের এ কথা জানান।

র আগে রাত ৭টা ৫৫ মিনিটে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতাল থেকে স্বাস্থ্য পরীক্ষা শেষে গুলশানের বাসা ফিরোজায় ফেরেন বেগম খালেদা জিয়া।

ডা. জাহিদ বলেন, বিএনপি চেয়ারপারসনকে এভারকেয়ার হাসপাতাল সিসিইউতে ভর্তি করার পর দ্রুততার সঙ্গে কিছু পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা হয়। যেগুলো বাসায় করা সম্ভব হয় না। মেডিকেল বোর্ডের সদস্যরা ৩১ তারিখেও পরীক্ষা করেছেন। উনার চিকিৎসার যে কার্যকরী পদক্ষেপ নেয়া প্রয়োজন তার প্রত্যেকটি মেডিকেল বোর্ডের সদস্যরা গ্রহণ করেছেন। আল্লাহর রহমতে সোমবার থেকে উনি একটু একটু সুস্থতাবোধ করেন। পরবর্তীতে দেশে-বিদেশে উনার মেডিকেল বোর্ডের সদস্যদের নিয়ে দুটি বোর্ড মিটিং হয়।

তিনি আরও বলেন বলেন, মিটিংয়ের পর মেডিকেল বোর্ডের সুপারিশক্রমে উনার চিকিৎসার যেসব পরিবর্তন করা প্রয়োজন, সেগুলো অব্যাহত থাকে। তবে চিকিৎসার খুব বেশি পরিবর্তনের প্রয়োজন হয়নি। উনার শারীরিক সুস্থতা যেটুকু হয়েছে, সেটা হসপিটালের পরিবেশের কারণে আরও বেশি খারাপের দিকে না যায়, সেজন্য মেডিকেল বোর্ডের তত্ত্বাবধানে উনার চিকিৎসা বাসাতেই সার্বক্ষণিকভাবে চলবে।

ট্যাগস

দেশবাসীর কাছে দোয়া চেয়েছেন খালেদা জিয়া

আপডেট সময় ১১:৪৪ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৩ এপ্রিল ২০২৪

খালেদা জিয়ার ব্যক্তিগত চিকিৎসক ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন বলেন, বিএনপি চেয়ারপারসন আগের চেয়ে অপেক্ষাকৃত সুস্থতাবোধ করায় উনাকে বাসায় আনা হয়েছে। উনি সুস্থতার জন্য দেশবাসীর কাছে দোয়া কামনা করেছেন।

মঙ্গলবার রাতে রাজধানীর গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের বাসভবনের সামনে সাংবাদিকদের এ কথা জানান।

র আগে রাত ৭টা ৫৫ মিনিটে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতাল থেকে স্বাস্থ্য পরীক্ষা শেষে গুলশানের বাসা ফিরোজায় ফেরেন বেগম খালেদা জিয়া।

ডা. জাহিদ বলেন, বিএনপি চেয়ারপারসনকে এভারকেয়ার হাসপাতাল সিসিইউতে ভর্তি করার পর দ্রুততার সঙ্গে কিছু পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা হয়। যেগুলো বাসায় করা সম্ভব হয় না। মেডিকেল বোর্ডের সদস্যরা ৩১ তারিখেও পরীক্ষা করেছেন। উনার চিকিৎসার যে কার্যকরী পদক্ষেপ নেয়া প্রয়োজন তার প্রত্যেকটি মেডিকেল বোর্ডের সদস্যরা গ্রহণ করেছেন। আল্লাহর রহমতে সোমবার থেকে উনি একটু একটু সুস্থতাবোধ করেন। পরবর্তীতে দেশে-বিদেশে উনার মেডিকেল বোর্ডের সদস্যদের নিয়ে দুটি বোর্ড মিটিং হয়।

তিনি আরও বলেন বলেন, মিটিংয়ের পর মেডিকেল বোর্ডের সুপারিশক্রমে উনার চিকিৎসার যেসব পরিবর্তন করা প্রয়োজন, সেগুলো অব্যাহত থাকে। তবে চিকিৎসার খুব বেশি পরিবর্তনের প্রয়োজন হয়নি। উনার শারীরিক সুস্থতা যেটুকু হয়েছে, সেটা হসপিটালের পরিবেশের কারণে আরও বেশি খারাপের দিকে না যায়, সেজন্য মেডিকেল বোর্ডের তত্ত্বাবধানে উনার চিকিৎসা বাসাতেই সার্বক্ষণিকভাবে চলবে।