ঢাকা , শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ১২ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

চামড়া ব্যবসায়ীদের ঋণ পেতে সুপারিশ করা হবে: শিল্পমন্ত্রী

  • ডেস্ক :
  • আপডেট সময় ০২:০৮ অপরাহ্ন, রবিবার, ১২ মে ২০২৪
  • 67

আসন্ন কোরবানির ঈদকে সামনে রেখে চামড়া ব্যবসায়ীদের সুবিধার্থে সহজ শর্তে ঋণ পেতে সুপারিশ করা হবে বলে জানিয়েছেন শিল্পমন্ত্রী নুরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন। আগামী ৭ থেকে ৮ মাস যেন তারা ব্যবসা করতে পারে এ জন্য বাংলাদেশ ব্যাংক বরাবর চিঠি ইস্যু করা হবে।

রোববার (১২ মে) রাজধানীর শিল্প মন্ত্রণালয়ে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন তিনি।

অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগবিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান, বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম টিটুসহ মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।

শিল্পমন্ত্রী বলেন, বাড়তি চাপ হবে না। আমরা পরিকল্পনা নিয়ে আগোচ্ছি। আগের চেয়ে অনেক ভালো অবস্থানে রয়েছে ট্যানারি শিল্প নগরী। তিনি বলেন, যেহেতু কোরবানি সামনে, ব্যবসায়ীদের আর্থিক অবস্থাও খুব ভালো না। এক্ষেত্রে ক্যাপিটাল শর্টফল যাতে না হয় সে বিষয়ে আমরা বাংলাদেশ ব্যাংক বরাবর চিঠি ইস্যু করবো। যাতে আগামী ৭ থেকে ৮ মাসের জন্য অর্থ সহায়তা তারা পান। আর ব্যাংকের চলমান ঋণ থাকবে ব্যাংকের পলিসি অনুযায়ী।

ট্যাগস

চামড়া ব্যবসায়ীদের ঋণ পেতে সুপারিশ করা হবে: শিল্পমন্ত্রী

আপডেট সময় ০২:০৮ অপরাহ্ন, রবিবার, ১২ মে ২০২৪

আসন্ন কোরবানির ঈদকে সামনে রেখে চামড়া ব্যবসায়ীদের সুবিধার্থে সহজ শর্তে ঋণ পেতে সুপারিশ করা হবে বলে জানিয়েছেন শিল্পমন্ত্রী নুরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন। আগামী ৭ থেকে ৮ মাস যেন তারা ব্যবসা করতে পারে এ জন্য বাংলাদেশ ব্যাংক বরাবর চিঠি ইস্যু করা হবে।

রোববার (১২ মে) রাজধানীর শিল্প মন্ত্রণালয়ে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন তিনি।

অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগবিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান, বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম টিটুসহ মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।

শিল্পমন্ত্রী বলেন, বাড়তি চাপ হবে না। আমরা পরিকল্পনা নিয়ে আগোচ্ছি। আগের চেয়ে অনেক ভালো অবস্থানে রয়েছে ট্যানারি শিল্প নগরী। তিনি বলেন, যেহেতু কোরবানি সামনে, ব্যবসায়ীদের আর্থিক অবস্থাও খুব ভালো না। এক্ষেত্রে ক্যাপিটাল শর্টফল যাতে না হয় সে বিষয়ে আমরা বাংলাদেশ ব্যাংক বরাবর চিঠি ইস্যু করবো। যাতে আগামী ৭ থেকে ৮ মাসের জন্য অর্থ সহায়তা তারা পান। আর ব্যাংকের চলমান ঋণ থাকবে ব্যাংকের পলিসি অনুযায়ী।