ঢাকা , মঙ্গলবার, ০১ জুলাই ২০২৫, ১৭ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

৩৭ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠালো মালয়েশিয়া

  • ডেস্ক :
  • আপডেট সময় ০১:১৭ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৯ অগাস্ট ২০২৪
  • 78

বাংলাদেশিসহ ৬৮ জন বন্দিকে নিজ দেশে ফেরত পাঠিয়েছে মালয়েশিয়া। বিভিন্ন সময় আটক হওয়া এসব প্রবাসীদের সাজা শেষ হওয়ার পর তাদের দেশে পাঠানো হয়েছে বলে জানিয়েছে দেশটির পেকান নেনাস ইমিগ্রেশন ডিটেনশন ডিপো ও জোহর রাজ্যের অভিবাসন বিভাগ।

রাজ্যের অভিবাসন বিভাগ ১৭ আগস্ট এক বিবৃতিতে জানায়, পেকান নেনাস অভিবাসন বিভাগের বন্দিশিবির থেকে সরাসরি কুয়ালালামপুর আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর কেএলআইএ-১ এবং কেএলআইএ টার্মিনাল-২ এর পাশাপাশি সেনাই আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর (এলটিএএস) এর মাধ্যমে ৩৭ বাংলাদেশি, ১৪ চীনা, ১৫ ইন্দোনেশিয়ান ও নেপালি একজন এবং একজন থাই নাগরিকসহ মোট ৬৮ জন বন্দিকে নিজ দেশে ফেরত পাঠানো হয়েছে।

মালয়েশিয়ার অভিবাসন আইন ১৯৫৯/৬৩ এবং অভিবাসন প্রবিধান ১৯৬৩ এর পাশাপাশি অন্যান্য এনফোর্সমেন্ট এজেন্সি আইনের অধীনে বিভিন্ন অপরাধের জন্য সাজা শেষে তাদের নিজ নিজ জাতীয় দূতাবাস থেকে নাগরিকত্ব যাচাই পাস পাওয়ার পর আকাশ ও স্থল পথে নিজ খরচে তাদের দেশে ফেরত পাঠানো হয়।

সেই সঙ্গে তারা যেন ফের মালয়েশিয়ায়া প্রবেশে করতে না পারে সেজন্য তাদের করা হয় ‘কালো তালিকাভুক্ত’।

ট্যাগস
জনপ্রিয় সংবাদ

৩৭ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠালো মালয়েশিয়া

আপডেট সময় ০১:১৭ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৯ অগাস্ট ২০২৪

বাংলাদেশিসহ ৬৮ জন বন্দিকে নিজ দেশে ফেরত পাঠিয়েছে মালয়েশিয়া। বিভিন্ন সময় আটক হওয়া এসব প্রবাসীদের সাজা শেষ হওয়ার পর তাদের দেশে পাঠানো হয়েছে বলে জানিয়েছে দেশটির পেকান নেনাস ইমিগ্রেশন ডিটেনশন ডিপো ও জোহর রাজ্যের অভিবাসন বিভাগ।

রাজ্যের অভিবাসন বিভাগ ১৭ আগস্ট এক বিবৃতিতে জানায়, পেকান নেনাস অভিবাসন বিভাগের বন্দিশিবির থেকে সরাসরি কুয়ালালামপুর আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর কেএলআইএ-১ এবং কেএলআইএ টার্মিনাল-২ এর পাশাপাশি সেনাই আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর (এলটিএএস) এর মাধ্যমে ৩৭ বাংলাদেশি, ১৪ চীনা, ১৫ ইন্দোনেশিয়ান ও নেপালি একজন এবং একজন থাই নাগরিকসহ মোট ৬৮ জন বন্দিকে নিজ দেশে ফেরত পাঠানো হয়েছে।

মালয়েশিয়ার অভিবাসন আইন ১৯৫৯/৬৩ এবং অভিবাসন প্রবিধান ১৯৬৩ এর পাশাপাশি অন্যান্য এনফোর্সমেন্ট এজেন্সি আইনের অধীনে বিভিন্ন অপরাধের জন্য সাজা শেষে তাদের নিজ নিজ জাতীয় দূতাবাস থেকে নাগরিকত্ব যাচাই পাস পাওয়ার পর আকাশ ও স্থল পথে নিজ খরচে তাদের দেশে ফেরত পাঠানো হয়।

সেই সঙ্গে তারা যেন ফের মালয়েশিয়ায়া প্রবেশে করতে না পারে সেজন্য তাদের করা হয় ‘কালো তালিকাভুক্ত’।