ঢাকা , বুধবার, ১৬ এপ্রিল ২০২৫, ৩ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

কেয়া গ্রুপের চেয়ারম্যানসহ ৬ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

  • ডেস্ক :
  • আপডেট সময় ০৮:৪৫ অপরাহ্ন, সোমবার, ৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
  • 16

ঢাকা মহানগর দায়রা জজ মো. জাকির হোসেন গালিবের আদালত কেয়া গ্রুপের চেয়ারম্যান আব্দুল খালেক পাঠানসহ ৬ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞার আদেশ দিয়েছেন। সোমবার (৩ ফেব্রুয়ারি) দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এ আদেশ দেওয়া হয়।

নিষেধাজ্ঞা পাওয়া অপর ৫ জন হলেন, সাউথইস্ট ব্যাংক লিমিটেডের গুলশান শাখার তৎকালীন শাখা ব্যবস্থাপক মোহাম্মদ নুরুল ইসলাম, ভাইস প্রেসিডেন্ট মোরশেদ আলম মামুন, একই শাখার সিনিয়র অ্যাসিস্ট্যান্ট ভাইস প্রেসিডেন্ট ও ক্রেডিট ইনচার্জ রেজওয়ানুল কবির, অ্যাসিস্ট্যান্ট ভাইস প্রেসিডেন্ট অমীয় কুমার মল্লিক এবং অ্যাসিস্ট্যান্ট ভাইস প্রেসিডেন্ট আশরাফুল ইসলাম।

তাদের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞার আবেদনে বলা হয়, আসামিরা ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ের কোনো প্রকার ঋণ অনুমোদন ছাড়াই ক্ষমতার অপব্যবহার করে প্রতারণার আশ্রয় গ্রহণ করেন। নিজেরা অবৈধ উপায়ে লাভবান হয়ে অন্যকে লাভবান করার অসৎ উদ্দেশ্যে অপরাধজনক বিশ্বাস ভঙ্গের মাধ্যমে সাউথইস্ট ব্যাংক লিমিটেড গুলশান শাখা থেকে ৪৯৮ কোটি ৩৮ লাখ টাকা উত্তোলন করে পরস্পর যোগসাজশে আত্মসাৎ করেন।

আরও বলা হয়, তাদের বিরুদ্ধে গত ২ জানুয়ারি মামলা হয়েছে। আসামিরা দেশ ছেড়ে বিদেশে পলায়ন করতে পারেন। তারা দেশ ছেড়ে বিদেশে পলায়ন করলে মামলার তদন্ত কাজে বিঘ্ন সৃষ্টি হতে পারে বিধায় তাদের বিদেশ গমন রহিত করা প্রয়োজন।

ট্যাগস

কেয়া গ্রুপের চেয়ারম্যানসহ ৬ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

আপডেট সময় ০৮:৪৫ অপরাহ্ন, সোমবার, ৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

ঢাকা মহানগর দায়রা জজ মো. জাকির হোসেন গালিবের আদালত কেয়া গ্রুপের চেয়ারম্যান আব্দুল খালেক পাঠানসহ ৬ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞার আদেশ দিয়েছেন। সোমবার (৩ ফেব্রুয়ারি) দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এ আদেশ দেওয়া হয়।

নিষেধাজ্ঞা পাওয়া অপর ৫ জন হলেন, সাউথইস্ট ব্যাংক লিমিটেডের গুলশান শাখার তৎকালীন শাখা ব্যবস্থাপক মোহাম্মদ নুরুল ইসলাম, ভাইস প্রেসিডেন্ট মোরশেদ আলম মামুন, একই শাখার সিনিয়র অ্যাসিস্ট্যান্ট ভাইস প্রেসিডেন্ট ও ক্রেডিট ইনচার্জ রেজওয়ানুল কবির, অ্যাসিস্ট্যান্ট ভাইস প্রেসিডেন্ট অমীয় কুমার মল্লিক এবং অ্যাসিস্ট্যান্ট ভাইস প্রেসিডেন্ট আশরাফুল ইসলাম।

তাদের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞার আবেদনে বলা হয়, আসামিরা ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ের কোনো প্রকার ঋণ অনুমোদন ছাড়াই ক্ষমতার অপব্যবহার করে প্রতারণার আশ্রয় গ্রহণ করেন। নিজেরা অবৈধ উপায়ে লাভবান হয়ে অন্যকে লাভবান করার অসৎ উদ্দেশ্যে অপরাধজনক বিশ্বাস ভঙ্গের মাধ্যমে সাউথইস্ট ব্যাংক লিমিটেড গুলশান শাখা থেকে ৪৯৮ কোটি ৩৮ লাখ টাকা উত্তোলন করে পরস্পর যোগসাজশে আত্মসাৎ করেন।

আরও বলা হয়, তাদের বিরুদ্ধে গত ২ জানুয়ারি মামলা হয়েছে। আসামিরা দেশ ছেড়ে বিদেশে পলায়ন করতে পারেন। তারা দেশ ছেড়ে বিদেশে পলায়ন করলে মামলার তদন্ত কাজে বিঘ্ন সৃষ্টি হতে পারে বিধায় তাদের বিদেশ গমন রহিত করা প্রয়োজন।