ঢাকা , শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

শুক্র ও শনিবার ব্যাংক খোলা রাখার নির্দেশ

  • ডেস্ক :
  • আপডেট সময় ০৮:৩৩ অপরাহ্ন, বুধবার, ৩ জানুয়ারী ২০২৪
  • 158

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচনি ব্যয় নির্বাহের লক্ষ্যে ভোটের আগের দুই দিন (শুক্রবার ও শনিবার) তফসিলি ব্যাংকগুলো খোলা রাখার নির্দেশ দিলো নির্বাচন কমিশন (ইসি)।

বুধবার (৩ জানুয়ারি) ইসির উপসচিব মো. আতিয়ার রহমান এ সংক্রান্ত নির্দেশনা বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরকে পাঠান।

এতে বলা হয়, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে আগামী ৭ জানুয়ারি রোববার ভোট গ্রহণ করা হবে। ভোট গ্রহণের আগের দুই দিন (শুক্রবার ও শনিবার) সাপ্তাহিক ছুটির উল্লিখিত দিনে নির্বাচন কমিশন সচিবালয়, রিটার্নিং অফিসার, সহকারী রিটার্নিং অফিসার ও নির্বাচন সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন কর্মকর্তা বা কর্তৃপক্ষ কর্তৃক ভোটকেন্দ্র ও ভোটগ্রহণকারী কর্মকর্তা তথা নির্বাচন সংক্রান্ত ব্যয় নির্বাহের লক্ষ্যে ব্যাংক থেকে নগদ অর্থ উত্তোলন ও আর্থিক লেনদেনের প্রয়োজন হবে।

ফলে, সীমিত সংখ্যক জনবল দিয়ে ঢাকা, চট্টগ্রাম ও অন্যান্য মহানগরসহ জেলা-উপজেলা পর্যায়ে তফসিলি ব্যাংক খোলা রাখার জন্য নির্বাচন কমিশন সিদ্ধান্ত দিয়েছে। তবে, যে ব্যাংক কর্মকর্তা বা কর্মচারীকে ভোটগ্রহণকারী কর্মকর্তা বা নির্বাচনি দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে, তাদের উল্লিখিত ব্যাংকিং কাজে নিয়োজিত না করার জন্যও নির্বাচন কমিশন সিদ্ধান্ত প্রদান করেছে।

ট্যাগস

শুক্র ও শনিবার ব্যাংক খোলা রাখার নির্দেশ

আপডেট সময় ০৮:৩৩ অপরাহ্ন, বুধবার, ৩ জানুয়ারী ২০২৪

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচনি ব্যয় নির্বাহের লক্ষ্যে ভোটের আগের দুই দিন (শুক্রবার ও শনিবার) তফসিলি ব্যাংকগুলো খোলা রাখার নির্দেশ দিলো নির্বাচন কমিশন (ইসি)।

বুধবার (৩ জানুয়ারি) ইসির উপসচিব মো. আতিয়ার রহমান এ সংক্রান্ত নির্দেশনা বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরকে পাঠান।

এতে বলা হয়, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে আগামী ৭ জানুয়ারি রোববার ভোট গ্রহণ করা হবে। ভোট গ্রহণের আগের দুই দিন (শুক্রবার ও শনিবার) সাপ্তাহিক ছুটির উল্লিখিত দিনে নির্বাচন কমিশন সচিবালয়, রিটার্নিং অফিসার, সহকারী রিটার্নিং অফিসার ও নির্বাচন সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন কর্মকর্তা বা কর্তৃপক্ষ কর্তৃক ভোটকেন্দ্র ও ভোটগ্রহণকারী কর্মকর্তা তথা নির্বাচন সংক্রান্ত ব্যয় নির্বাহের লক্ষ্যে ব্যাংক থেকে নগদ অর্থ উত্তোলন ও আর্থিক লেনদেনের প্রয়োজন হবে।

ফলে, সীমিত সংখ্যক জনবল দিয়ে ঢাকা, চট্টগ্রাম ও অন্যান্য মহানগরসহ জেলা-উপজেলা পর্যায়ে তফসিলি ব্যাংক খোলা রাখার জন্য নির্বাচন কমিশন সিদ্ধান্ত দিয়েছে। তবে, যে ব্যাংক কর্মকর্তা বা কর্মচারীকে ভোটগ্রহণকারী কর্মকর্তা বা নির্বাচনি দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে, তাদের উল্লিখিত ব্যাংকিং কাজে নিয়োজিত না করার জন্যও নির্বাচন কমিশন সিদ্ধান্ত প্রদান করেছে।