ঢাকা , শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

সিলেটে চা বাগানে শ্রমিক ধর্মঘট

  • ডেস্ক :
  • আপডেট সময় ১০:৪১ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৫ জানুয়ারী ২০২৪
  • 158

দুই সপ্তাহ ধরে বেতন না পাওয়া, প্রধানমন্ত্রী প্রতিশ্রুত বকেয়ার তৃতীয় কিস্তি না পাওয়াসহ সাত দফা দাবিতে কর্মবিরতি পালন করছেন সিলেটের তারাপুর চা বাগানের শ্রমিকরা। শনিবার কর্মবিরতি শুরু করেন তারা। গতকালও কর্মবিরতি পালন করেন শ্রমিকরা। কর্মবিরতির কারণে শুকনো মৌসুমের কলম বন্ধ থাকায় চা উৎপাদন কমে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বাগানসংশ্লিষ্টরা।

দ্রুত দাবি বাস্তবায়ন না হলে আগামীকাল থেকে কর্মবিরতির পাশাপাশি অবস্থান ও বিক্ষোভ মিছিল কর্মসূচি ঘোষণা করে তারাপুর চা বাগান শ্রমিক ও পঞ্চায়েত কমিটি।

চা শ্রমিকদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, তাদের কর্মবিরতির কারণে শুকনো মৌসুমের কলম বন্ধ থাকায় উৎপাদন কমে যাওয়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। বেতন না পাওয়ায় তাদের ঘরে অভাব দেখা দিয়েছে। সন্তানকে স্কুলে ভর্তি করাতে পারছেন না তারা।

এ বিষয়ে চা বাগান পঞ্চায়েত কমিটির সাধারণ সম্পাদক সুনীল মোদি জানান, কর্তৃপক্ষের খামখেয়ালির কারণে বারবার বেতন আটকে যাচ্ছে। এতে শ্রমিক পরিবারে সংকট বাড়ছে। বেতন না পাওয়ার কারণে সংক্রান্তি উৎসব পানসে হয়ে গেছে। তারা অচলাবস্থার অবসান চান। বারবার চা বাগান বন্ধ থাক সেটা তারাও চান না। অভাবের তাড়নায় তারা আন্দোলন করছেন।

ট্যাগস

সিলেটে চা বাগানে শ্রমিক ধর্মঘট

আপডেট সময় ১০:৪১ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৫ জানুয়ারী ২০২৪

দুই সপ্তাহ ধরে বেতন না পাওয়া, প্রধানমন্ত্রী প্রতিশ্রুত বকেয়ার তৃতীয় কিস্তি না পাওয়াসহ সাত দফা দাবিতে কর্মবিরতি পালন করছেন সিলেটের তারাপুর চা বাগানের শ্রমিকরা। শনিবার কর্মবিরতি শুরু করেন তারা। গতকালও কর্মবিরতি পালন করেন শ্রমিকরা। কর্মবিরতির কারণে শুকনো মৌসুমের কলম বন্ধ থাকায় চা উৎপাদন কমে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বাগানসংশ্লিষ্টরা।

দ্রুত দাবি বাস্তবায়ন না হলে আগামীকাল থেকে কর্মবিরতির পাশাপাশি অবস্থান ও বিক্ষোভ মিছিল কর্মসূচি ঘোষণা করে তারাপুর চা বাগান শ্রমিক ও পঞ্চায়েত কমিটি।

চা শ্রমিকদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, তাদের কর্মবিরতির কারণে শুকনো মৌসুমের কলম বন্ধ থাকায় উৎপাদন কমে যাওয়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। বেতন না পাওয়ায় তাদের ঘরে অভাব দেখা দিয়েছে। সন্তানকে স্কুলে ভর্তি করাতে পারছেন না তারা।

এ বিষয়ে চা বাগান পঞ্চায়েত কমিটির সাধারণ সম্পাদক সুনীল মোদি জানান, কর্তৃপক্ষের খামখেয়ালির কারণে বারবার বেতন আটকে যাচ্ছে। এতে শ্রমিক পরিবারে সংকট বাড়ছে। বেতন না পাওয়ার কারণে সংক্রান্তি উৎসব পানসে হয়ে গেছে। তারা অচলাবস্থার অবসান চান। বারবার চা বাগান বন্ধ থাক সেটা তারাও চান না। অভাবের তাড়নায় তারা আন্দোলন করছেন।