ঢাকা , বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৪ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

শৃঙ্খলা-পরিপন্থী কার্যকলাপ থেকে বিরত থাকতে ব্যাংকগুলোকে নির্দেশ

  • ডেস্ক :
  • আপডেট সময় ০১:১৮ অপরাহ্ন, সোমবার, ১২ অগাস্ট ২০২৪
  • 16

শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর ব্যাংকগুলোতে নানা দাবি নিয়ে বিক্ষোভ করছেন কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। এমন পরিস্থিতিতে শৃঙ্খলা-পরিপন্থী কার্যকলাপ থেকে বিরত থাকতে ব্যাংকগুলো নির্দেশ দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।

রোববার (১১ আগস্ট) বাংলাদেশ ব্যাংকের ব্যাংকিং প্রবিধি ও নীতি বিভাগ থেকে এই সংক্রান্ত একটি নির্দেশনায় বলা হয়েছে, সম্প্রতি কিছু কিছু ব্যাংকে শেয়ারধারী, বর্তমান ও প্রাক্তন কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মধ্যে শৃঙ্খলা-পরিপন্থী কিছু কার্যকলাপ সংঘটিত হচ্ছে বলে বাংলাদেশ ব্যাংকের গোচরীভূত হয়েছে।

নির্দেশনায় বলা হয়, ব্যাংকের মালিকানা সম্পর্কিত বিরোধ নিষ্পত্তি বা কর্মকর্তা-কর্মচারীদের দাবি-দাওয়া পেশের সুনির্দিষ্ট আইনি প্রক্রিয়া ও নিয়মতান্ত্রিক ব্যবস্থা রয়েছে। অনিয়মতান্ত্রিক ও বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিকারী এই ধরনের কার্যকলাপ ব্যাংকের স্বাভাবিক কার্যক্রম ও লেনদেনে ব্যাঘাত সৃষ্টি করছে। যা ব্যাংকের ওপর আমানতকারীদের আস্থার সংকট দেখা দিতে পারে।

দেশের অর্থনীতির চালিকাশক্তি ব্যাংকিং খাতে এরূপ বিশৃঙ্খলা একান্তই অনভিপ্রেত। এমন পরিস্থিতিতে, ব্যাংক-কোম্পানি আইন, ১৯৯১ এর ধারা ৫৭(১) অনুযায়ী, ব্যাংকের দপ্তরে বা কার্যস্থলে আমানতকারীদের আস্থা ক্ষুণ্ন হয় এমন কার্যকলাপ হতে বিরত থাকার জন্য সকলের সহযোগিতা কামনা করে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।

শৃঙ্খলা-পরিপন্থীএই ধরনের কার্যকলাপ উল্লিখিত আইনের ধারা ৫৭(২) অনুযায়ী শাস্তিযোগ্য অপরাধ। বিষয়টি সম্পর্কে সংশ্লিষ্ট সকলকে সচেতন করার জন্য ব্যাংকগুলোকে নির্দেশ দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক।

ট্যাগস

স্থবির পিএসসি, নভেম্বরে ৪৭তম বিসিএসের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ নিয়ে সংশয়

শৃঙ্খলা-পরিপন্থী কার্যকলাপ থেকে বিরত থাকতে ব্যাংকগুলোকে নির্দেশ

আপডেট সময় ০১:১৮ অপরাহ্ন, সোমবার, ১২ অগাস্ট ২০২৪

শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর ব্যাংকগুলোতে নানা দাবি নিয়ে বিক্ষোভ করছেন কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। এমন পরিস্থিতিতে শৃঙ্খলা-পরিপন্থী কার্যকলাপ থেকে বিরত থাকতে ব্যাংকগুলো নির্দেশ দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।

রোববার (১১ আগস্ট) বাংলাদেশ ব্যাংকের ব্যাংকিং প্রবিধি ও নীতি বিভাগ থেকে এই সংক্রান্ত একটি নির্দেশনায় বলা হয়েছে, সম্প্রতি কিছু কিছু ব্যাংকে শেয়ারধারী, বর্তমান ও প্রাক্তন কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মধ্যে শৃঙ্খলা-পরিপন্থী কিছু কার্যকলাপ সংঘটিত হচ্ছে বলে বাংলাদেশ ব্যাংকের গোচরীভূত হয়েছে।

নির্দেশনায় বলা হয়, ব্যাংকের মালিকানা সম্পর্কিত বিরোধ নিষ্পত্তি বা কর্মকর্তা-কর্মচারীদের দাবি-দাওয়া পেশের সুনির্দিষ্ট আইনি প্রক্রিয়া ও নিয়মতান্ত্রিক ব্যবস্থা রয়েছে। অনিয়মতান্ত্রিক ও বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিকারী এই ধরনের কার্যকলাপ ব্যাংকের স্বাভাবিক কার্যক্রম ও লেনদেনে ব্যাঘাত সৃষ্টি করছে। যা ব্যাংকের ওপর আমানতকারীদের আস্থার সংকট দেখা দিতে পারে।

দেশের অর্থনীতির চালিকাশক্তি ব্যাংকিং খাতে এরূপ বিশৃঙ্খলা একান্তই অনভিপ্রেত। এমন পরিস্থিতিতে, ব্যাংক-কোম্পানি আইন, ১৯৯১ এর ধারা ৫৭(১) অনুযায়ী, ব্যাংকের দপ্তরে বা কার্যস্থলে আমানতকারীদের আস্থা ক্ষুণ্ন হয় এমন কার্যকলাপ হতে বিরত থাকার জন্য সকলের সহযোগিতা কামনা করে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।

শৃঙ্খলা-পরিপন্থীএই ধরনের কার্যকলাপ উল্লিখিত আইনের ধারা ৫৭(২) অনুযায়ী শাস্তিযোগ্য অপরাধ। বিষয়টি সম্পর্কে সংশ্লিষ্ট সকলকে সচেতন করার জন্য ব্যাংকগুলোকে নির্দেশ দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক।